0 Songs
‘এক লক্ষ বছর সঙ্গে থাকার পর সাব্যস্ত হবে, তুমি আমার কি না’
যখন কবিতা লেখার জন্য কলম ধরেছেন স্বামীজী
‘এ বড় দারুণ বাজি, তারে কই বড় বাজিকর/যে তার রুমাল নাড়ে পরানের গহীন ভিতর’
“আমার আর একটা ইচ্ছা/‘তুমি’ তার নাম/তারও হাতে জাল ছিল/পরে জানলাম”
‘অশ্বথ গাছে নব কিশলয়- অরুনাভ কচিপাতা, /কবে ছায়া দান করিতে পারিবে তারি লাগি’ ব্যকুলতা’
কবিতাগুলির অনুবাদ করেছেন হুমায়ূন আজাদ
‘মহামায়ার যোগনিদ্রায়, পরমান্নজ্ঞানে, প্রস্তুত এই সুজাতা-বিকেলের শাখাগুলি’
‘কেঁদেছে – তারপর এসেছে ঈশ্বর/বাবার মতো সেজে, ধবল জামায়’
“বেঘোরে জীবন যায়, ঢেউ তাকে ছুঁড়ে ফেলে হাসে / বলে না অযত্ন, শুধু স্বীকৃতি দেয় ফিসফাসে”
‘কেউ যেন ভুলে, বেরিয়ে না পড়ে মোমমিছিলের উদ্দেশ্যে’
কিন্তু চলার পথ আর সুগম হল কই? হতাশা এবং আত্মহত্যার চেষ্টা
‘এই সত্যিকে যেই গল্পে বসাতে যাচ্ছি / অমনি সবুজ দরজা বেয়ে উই উঠে আসছে দ্রুত’
‘বিধে শল্যসম হৃদে ঘৃণা অপমান,/ জীবন্ত মানুষ এরা মায়ের সন্তান’
‘শুধু একটা বাঁশি বাজলে তারা / একসাথে চেপে খুব দূরে কোথাও চলে যায় / আমাদের ফেলে’
‘আসুন হাতে হাত রাখি, এবং... / আপনার ভেজা চুল ভেসে উঠুক মাঝপুকুরে’
‘ভালোবাসা আসলে সেইসব কবিতা যার ডাকনাম আমি নিজেই দিয়েছি’
‘রোজ রাতে এখন/ ঘুমের ট্যাবলেটে আঁকা থাকে/ সাদা-কালো ভূতুড়ে স্বপ্নরা!’
২০০৪ সালে সাহিত্য অকাদেমির ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছিলেন তিনি
‘ফিরে যাচ্ছি, অনেকক্ষণ হয়ে গেছে / যাওয়ার আগে তোমাদের একটু / মনখারাপ দিয়ে গেলাম’
‘আমি কদম গাছের মগডালে বসে/ মুরলী বাজাই শাড়ি চোর’-সরোজ দত্তের না-পড়া লেখা
‘নিজের কবিত্বকে দেখেছি / কত অর্থহীন বায়বীয় লাফ দিতে’
‘আয়ু বাড়ে আয়ু ধায় মধ্যগগনে / নীলকণ্ঠ বিষ দাও প্রথম চুম্বনে’
‘অভিমন্যু তাদের কাছে বালক মাত্র / তবু অভিমন্যুকে তাদের এত ভয়?’
অনেকেই বেদনাকে শূন্যতা বলে মানে
তামিল জঙ্গি সংগঠনগুলির হত্যার রাজনীতিকে মেনে নিতে পারেন নি চেরান
একটিমাত্র খিদের মধ্যে অনেকগুলি শরীর/একটি শরীর আনুষ্ঠানিক অনেকগুলি খিদের কাছে জড়ো
'আমাদের ভাষা বদলে যাচ্ছে / আমরা মাধ্যম হয়ে উঠছি আমাদের'
‘তারপর একদিন তথাগত আসে / আমরা দুজনেই বিস্মিত / যেন ধ্যানে বসেছি’
‘প্রখর রৌদ্রের দিনে/আমরা পোশাকগুলি দেখব আর ভাববো/আহা! নৈনিতাল কত শীতল ছিল!’
মূলত আটের দশকের কবি। দীর্ঘদিন চাকরি করেছেন অ্যাড এজেন্সিতে। রয়েছে বেশ কিছু কবিতার বই
তন্ময় ভট্টাচার্য ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক। বর্তমানে একটি ওয়েব মিডিয়ায় কর্মরত। প্রকাশিত বই - 'বেলঘরিয়ার ইতিহাস সন্ধানে', 'নিজস্ব জেলখানা ঘিরে'
শুভাশিস মৈত্র কলকাতার সাংবাদিক, তাঁর নতুন লেখা ‘পুরী-সমুদ্রের চিত্রমালা’ রচিত হয়েছে পাঁচটি খণ্ডিত কবিতা নিয়ে
পেশায় শিক্ষক। ২০০০ সাল থেকে লেখালেখি জগতে আত্মপ্রকাশ। তার পর এক এক করে প্রকাশিত হয়েছে বেশ কিছু বইও। বর্তমানে যুক্ত বেশ কয়েকটি ওয়েবজিনের সাথে
বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় ডিএনএ ন্যানোটেকনোলজি নিয়ে গবেষণারত শাশ্বত বন্দ্যোপাধ্যায়-র পাঁচটি কবিতা বঙ্গদর্শনের পাতায়
মৃদুল দাশগুপ্তর পাঁচটি কবিতা
কুন্তল মুখোপাধ্যায়ের চারটি কবিতা সংঙ্কলন
রাহুল পুরকায়স্থের পাঁচটি কবিতা সংঙ্কলন
সুকল্প চট্টোপাধ্যায়ের পাঁচটি কবিতা সংঙ্কলন
কবি কণ্ঠে পাঁচটি কবিতা
রাজদীপ রায়ের পাঁচটি কবিতা সংঙ্কলন