কালাকাঁদের স্বাদ নিতে চলুন নদিয়ার শিমুরালিতে

কালাকাঁদের নাম শুনলে প্রথমে মনে পড়বে নদিয়ার শিমুরালির কথা। বসিরহাটের যেমন সন্দেশ, মালদার রসকদম্ব, মেদিনীপুরের ক্ষীরের গজা, সিউড়ির মোরব্বা, ঠিক তেমনি শিমুরালির কালাকাঁদ। নাম শুনলে জিভে জল এসে যায়। যেমন স্বাদ তেমনি গন্ধ। খাঁটি মোষের দুধে তৈরি। এরসঙ্গে অন্য কিছু আর দেওয়া হয় না, মোষের দুধ জ্বালিয়ে জ্বালিয়ে তারপর তৈরি হয়।
কালাকাঁদ এত বিখ্যাত কী করে হল নদিয়ার শিমুরালিতে?
৭০/৮০ বছর আগে যে গোয়ালারা দুধ দিতেন আজও তাঁরাই দুধ দেন। শঙ্কর ঘোষের কথায়, প্রতিদিন ১০০ কিলো দুধ আসে। আর তা দিয়ে তৈরি হয় কালাকাঁদ। ।
স্টেশনের পাশেই মহামায়া মিষ্টান্ন ভাণ্ডার। ৮০ বছরের পুরনো দোকান। কালাকাঁদ তৈরির ভাবনা এসেছিল মোষের দুধ দেখে। শঙ্কর ঘোষ বলছেন, ঠাকুরদার আমল থেকেই তাঁরা কালাকাঁদ তৈরি করেন। এতে কোনো ভেজাল থাকে না, আর তাঁরা যে পাকে মিষ্টি তৈরি করেন তা অন্যরা জানেন না। তাই এত বিখ্যাত কালাকাঁদ।
আরও পড়ুন: চৈতন্যদেবের স্মৃতি ধরে রেখেছে মালদার রসকদম্ব
৭০/৮০ বছর আগে যে গোয়ালারা দুধ দিতেন আজও তাঁরাই দুধ দেন। শঙ্কর ঘোষের কথায়, প্রতিদিন ১০০ কিলো দুধ আসে। আর তা দিয়ে তৈরি হয় কালাকাঁদ। দাম প্রতি পিস ৭ টাকা। প্রতি কিলো ৩৫০ টাকা। শুধু কালাকাঁদ খাওয়ার জন্য শিমুরালি যেতেই পারেন। কৃষ্ণনগর লাইনে চাকদহের ঠিক দুটো স্টেশন আগে, আর দোকান? স্টেশনের গায়েই...