৭২ বছর ধরে কৃতি ছাত্র গড়ার কারিগর উদ্বাস্তু কলোনির নাকতলা হাই স্কুল

কলকাতা সহ সারা বাংলা জুড়ে এখনও অনেক বাংলা মাধ্যম স্কুল আছে, যেখানে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ‘দাদা/দিদি’ সম্বোধনের রীতি। ক্লাসঘর হোক অথবা স্কুল প্রাঙ্গনের বাইরে, পড়ুয়ারা একইরকম সম্বোধনে অভ্যস্ত। অনেকের কাছে অদ্ভুত ঠেকলেও শুরু থেকে এই রীতি মেনে চলে দক্ষিণ শহরতলীর ১০০ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত নাকতলা হাই স্কুলও। ছাত্ররা তাঁদের প্রাক্তন বা কর্মরত শিক্ষকদের ‘দাদা’ বলে ডাকলে, শিক্ষকদের প্রতি সম্মানবোধ কমে যায় না বরং উল্টোটাই হয়। শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক আরও নিবিড় হয়। এই মতাদর্শই নাকতলা হাই স্কুলের শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক এখনও সজীব, প্রাণবন্ত থাকার রসদ।
রবীন্দ্রনাথ ‘বিশ্বভারতী ১১’-তে লিখছেন, “বিদ্যা যে দেবে এবং বিদ্যা যে নেবে তাঁদের উভয়ের মাঝখানে যে সেতু, সেই সেতুটি হচ্ছে ভক্তিস্নেহের সম্বন্ধ। সেই আত্মীয়তার সম্বন্ধ না থেকে যদি কেবল শুষ্ক কর্তব্য বা ব্যবসায়ের সম্বন্ধই থাকে, তা হলে যারা পায় তারা হতভাগ্য, যারা দেয় তারাও হতভাগ্য।”
স্কুলবাড়ি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক বিশ্লেষণের এই নির্যাসই হল নাকতলা হাই স্কুলের মূলধন, যা এখনও অটুট, নিবিড় বন্ধনে দৃঢ়। তাই বলা চলে, নাকতলা হাই স্কুলের ছাত্র বা শিক্ষকরা যথেষ্ট সৌভাগ্যবান। দেশভাগের পর ওপার বাংলা থেকে আসা উদ্বাস্তুরা নিজেদের থাকার জন্য কলোনি গড়ে তুলেছিলেন। নাকতলাও সেই অর্থে একটি কলোনি এলাকা। এই কলোনির বাসিন্দারা বাঁচার তাগিদে সমাজে অনেক অবদান রেখে গিয়েছেন। নাকতলা হাই স্কুল তৈরির নেপথ্যে রয়েছে এই ইতিহাসই।
১৯৫১ সালের ১৬ জানুয়ারি নাকতলা হাই স্কুলের জন্ম। স্কুলের বর্তমান ছাত্র সংখ্যা ১৬০০-র বেশি। শিক্ষক-শিক্ষিকা মিলিয়ে সংখ্যাটা ৫৬। এর মধ্যে অস্থায়ী-শিক্ষক ৬ জন। অশিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা মিলিয়ে মোট কর্মী সংখ্যা ৭০ জনের মতো।
নাকতলা হাই স্কুলের ছাত্রদের প্রাণের জায়গা স্কুলের মাঠ। দুদিকে বিশাল দু’টো স্কুল ভবন, মাঝখানে এই বিশালাকার মাঠ। স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র অভিজিৎ চক্রবর্তী বলছিলেন, “স্কুল শুরুর আগে ও টিফিনের সময় কোনও কোনও দিন ছুটির পরে স্কুলের মাঠে খেলার স্মৃতি এখনও ভুলতে পারি না। স্কুলকে খুব মিস করি। স্কুলের কথা মনে পড়লেই প্রথমে যাঁর কথা মনে আসে তিনি আমাদের হেড স্যার, নন্দদুলাল গোস্বামী। তিনি এখন প্রয়াত কিন্তু আমার মনে সর্বদা জীবিত। এছাড়াও স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষিতীশ তপাদার স্যারের অংকের ক্লাস, পুলিন জানা স্যারের ইতিহাস ক্লাস, নিরঞ্জন দাস স্যারের বিজ্ঞান ক্লাস সারা জীবন মনে থাকবে। কী অসাধারণ দক্ষতা নিয়ে তাঁরা পড়াতেন ভাবলে এখনও চমকে উঠি। আর মনে পড়ে বাচ্চু স্যার মানে, দীপক ঘোষ স্যরকে। তিনি একটুআধটু শাস্তি দিতেন বটে তবে ভালোও বাসতেন। মনে পড়ে ইংরেজির শিক্ষক কেদার ভাদুড়ী ও কেদার চক্রবর্তী স্যরের কথা। ক্লাসে পড়া পারলে তিনি পকেট থেকে পাঁচ, দশ পয়সা হাতে দিতেন। ওই পয়সা দিয়ে টিফিনে তেঁতুলের আচার খেতাম।”
স্কুলের মাঠ
অভিজিৎ চক্রবর্তী স্কুলের ‘৮৪-র মাধ্যমিক, ‘৮৬-র উচ্চমাধ্যমিক ব্যাচ। ‘ফার্স্ট বয়’ ছিলেন। তারপর শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে এখন মেট্রো রেলে উচ্চপদে কর্মরত৷ সম্প্রতি কলকাতায় গঙ্গার নিচ দিয়ে মেট্রো রেল চলার যে ট্রায়াল রান হল, সেই কাজে প্রযুক্তিবিদ হিসাবে নাকতলা হাই স্কুলের এই ছাত্রটিও একজন অংশীদার। তিনি আরও বলছিলেন, “আজ আমার জীবনে যা কিছু ভালো, সবই নাকতলা হাই স্কুলের অবদান। তাই আজ প্রতিটি মুহূর্তে আমাদের হেড স্যার নন্দদুলাল গোস্বামীকে মনে পড়ে। বর্ষায় স্কুলে আসতে গিয়ে কারও জামা ভিজে গেলে নিজের কাছে থাকা জামা পরিয়ে দিতেন। কোনও ছাত্র অভুক্ত থাকলে, তাকে খুঁজে বার করে খাওয়াতেন। ছাত্রদের জন্য জামা, শুকনো খাবার সব স্যারের ঘরেই মজুত থাকত। এমন মানুষ আজকের দিনে বিরল।”
স্কুলের লাইব্রেরি
নাকতলা হাই স্কুলের আর এক ছাত্র প্রীতিময় চক্রবর্তী। ১৯৭৬-এর ব্যাচ। বর্তমানে একজন ব্যবসায়ী৷ ছাত্র জীবনে নকশাল রাজনীতি করতেন। স্কুলের দেওয়ালে নকশাল রাজনীতির সমর্থনে তাঁকে ‘ওয়ালিং’ করতে দেখেছিলেন স্কুলের কর্মী গৌরীশঙ্করবাবু। খবর পৌঁছে যায় স্কুলে। এরপর স্কুলের শিক্ষকরা তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্তের দিকে এগোতে থাকেন। স্কুল সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে বলেন “হেড স্যারের সঙ্গে স্যারদের বৈঠক বসে। সেই বৈঠকে কেদারদা (সেই সময়কার ইংরেজি শিক্ষক কেদার চক্রবর্তী) বলেন, যিনি প্রীতিময়কে ওয়ালিং করতে দেখেছেন, তাঁকে এসে বলতে হবে তিনি কী দেখেছেন। ডাক পড়ে গৌরীশঙ্করবাবুর। সব শুনে ওই বৈঠকে তিনি বলেন, আমি কিছু দেখিনি৷ আমার ওপর থেকে শাস্তির খাড়া উঠে যায়। আর একবার আমায় পুলিশ ধরতে এসে আমার সম্পর্কে জানতে চাইলে, হেড স্যার আমার রাজনীতি করার কথা গোপন করে আমার সম্পর্কে দরাজ সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন। আমাদের হেড স্যার কমিউনিস্ট পার্টি করতেন। সম্ভবত দলের সদস্যও ছিলেন। কিন্তু স্কুলের ভিতর রাজনীতি প্রবেশ করতে দিতেন না। এতোটাই দৃঢ় ছিলেন। এই ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কই আমাদের স্কুলের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ। আমার নকশাল রাজনীতির গুরু ছিলেন নাকতলা হাই স্কুলেরই শিক্ষক তানাজী সেন, আমার তানাজীদা। তিনি আজ আর নেই। নাকতলা হাই স্কুল আমার জীবনের একটা সোনালী অধ্যায়, আমার বেড়ে ওঠার রসদ, মুক্ত ভাবনা চিন্তার রসদ জুগিয়ে আমায় সমৃদ্ধ করার কারিগর।”
সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছেন নাকতলা হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক তানাজী সেন, স্কুলের তরফে শ্রদ্ধার্ঘ
কথা হচ্ছিল নাকতলা হাই স্কুলের শিক্ষক প্রণব গাঙ্গুলির সঙ্গে। তিনি নাকতলা হাই স্কুলেরই প্রাক্তন ছাত্র। তাঁর কথায়, “আমাদের শিক্ষালাভ, বেড়ে ওঠা সবকিছুর পিছনে স্কুলের শিক্ষকদের, বিশেষ করে তৎকালীন প্রধান শিক্ষকের (নন্দদুলাল গোস্বামীর) যে ভূমিকা ছিল, তা ভোলা যায় না। স্কুলের বর্তমান প্রধান শিক্ষক ডঃ অতীন দাসও নাকতলা হাই স্কুলেরই ছাত্র। আমরা শিক্ষকদের থেকে যে ব্যবহার পেয়েছি, পড়াশোনার পরিবেশ পেয়েছি, সেটাই এখন ছাত্রদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করি।”
নাকতলা হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র খ্যাতনামা শিল্পী সমীর আইচ। স্কুলের কেদার ভাদুড়ি স্যার এবং প্রশান্ত স্যারের স্মৃতি এখনও সজীব তাঁর মনে। সমীরবাবু বলছিলেন, “৫০ বছর আগে নাকতলা স্কুলে পড়েছি। আজও আমার মনে নাকতলা হাই স্কুলের স্মৃতি উজ্জ্বল। ইংরেজির শিক্ষক তো বটেই, কেদার ভাদুড়ি স্যারের আর একটা পরিচয় তিনি বড়ো মাপের কবি ছিলেন। প্রশান্ত স্যরকে আমার মনে হত পিকাসো, ক্লাসে ছবি আঁকতেন, আমি তখনও ভাবিনি যে ভবিষ্যতে ছবি আঁকব। আমি শুধু মুগ্ধ হয়ে প্রশান্ত স্যারের আঁকা ছবি দেখতাম।” এছাড়াও নাকতলা হাই স্কুলের অতীতের ফুটবল টিমের কথা বলছিলেন তিনি।
ফুটবল টিম
খেলাধূলায় স্কুলের স্বীকৃতি
এখনও নাকতলা হাই স্কুলের শিক্ষকরা ছাত্রদের আগের মতোই সন্তান স্নেহে পড়ান, বন্ধুর মতো মেশেন। ইংরেজির শিক্ষক দিমিত্রি চৌধুরি, ইতিহাস শিক্ষক শুভ বিশ্বাস, রসায়ন শিক্ষক প্রণব গাঙ্গুলির মতন প্রায় সব শিক্ষকই এখন নাকতলা হাই স্কুলের ছাত্রবন্ধু হয়েই কাজ করে চলেছেন। ২০০৫ থেকে নাকতলা হাই স্কুলে শিক্ষকের পাশাপাশি শিক্ষিকারাও নিযুক্ত হয়েছেন। ২০১২ সালের পর শিক্ষিকাদের অংশগ্রহণ আরও বেড়েছে।
অভিজিৎ চক্রবর্তী স্কুলের ‘৮৪-র মাধ্যমিক, ‘৮৬-র উচ্চমাধ্যমিক ব্যাচ। ‘ফার্স্ট বয়’ ছিলেন। সম্প্রতি কলকাতায় গঙ্গার নিচ দিয়ে মেট্রো রেল চলার যে ট্রায়াল রান হল, সেই কাজে প্রযুক্তিবিদ হিসাবে নাকতলা হাই স্কুলের এই ছাত্রটিও একজন অংশীদার।
নাকতলা হাই স্কুলে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের পাশাপাশি ২০২৩ সাল থেকে ‘আর্টস’ বিভাগ চালু হয়েছে। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের ফল ভালোর দিকেই। তবে উচ্চমাধ্যমিকে সায়েন্সের তুলনায় বেশ কয়েক বছর ধরে কমার্সের ফলাফল ভালো হচ্ছে। ভূগোলের জন্য নতুন ল্যবরেটরি হয়েছে। এছাড়াও সায়েন্সের সবকটি বিষয়ের ল্যাবরেটরি আরও আধুনিক করা হয়েছে। স্কুলে সোলার প্যানেল বসানো হয়েছে, সিইএসসি’র গ্রিডের সঙ্গে তার যোগ আছে। স্কুলে যতটা সৌর বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা সিইএসসি নিয়ে নেয়। গ্রিডের মাধ্যমে সিইএসসি যতটা বিদ্যুৎ নেয়, তার দাম বাদ দিয়েই স্কুলের ইলোকট্রিক বিল পাঠায়।
স্কুলের কম্পিউটার ল্যাব
স্কুলের মাঠের দুই পাশে প্রকাণ্ড দু’টো ভবন যা ছোটো ও বড়ো বিল্ডিং নামেই পরিচিত। এখনও স্কুলে সাড়ম্বরে সরস্বতী পুজা হয়৷ এছাড়াও প্রতি বছর স্কুলের প্রতিষ্ঠা দিবসে শিক্ষক, শিক্ষিকা ও ছাত্রদের প্রভাতফেরী হয়। সেদিন স্কুলে ফিরে পড়ুয়ারা কমলালেবু, বিস্কুট বা জিলিপি আগে যেমন পেত, এখনও পায়।
নাকতলা হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রদের অন্যতম গর্ব শ্রী দিলিপ চ্যাটার্জী। তিনি স্কুলের প্রথম ব্যাচ (১৯৫৪)-এর কৃতী ছাত্র, স্কুলের প্রাক্তন অঙ্কের শিক্ষক, প্রাক্তন সহকারী প্রধান শিক্ষক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এবং অ্যালামনী অ্যাসোসিয়েশন -এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ২০২৩ সালে ৫ ফেব্রুয়ারি স্কুলের পুনর্মিলন অনুষ্ঠানে এবারই প্রথম দিলীপ চ্যাটার্জী স্যারকে ‘নাকতলা হাই স্কুল অ্যালামনি রত্ন সম্মান’ প্রদান করা হয় নাকতলা হাই স্কুল অ্যালামনি অসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে।
শ্রী দিলিপ চ্যাটার্জী’র হাতে ‘নাকতলা হাই স্কুল অ্যালামনি রত্ন সম্মান’ প্রদান করা হচ্ছে
প্রাক্তনীদের এই সংগঠন স্কুলের ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক বজায় রাখা, বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মেডিক্যাল ক্যাম্প করা, ই-ম্যাগাজিন প্রকাশ করা, সমস্যাবিদ্ধ প্রাক্তন ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর মতো কাজ করে চলেছে। এই কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৌমেন ভট্টাচার্য।
“পুনর্ণব” - প্রাক্তন ছাত্রদের পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে গত ৫ই ফেব্রুয়ারি পুনর্মিলন -এর দিন
নাকতলা স্কুলের বর্তমান ইতিহাস শিক্ষক শুভ বিশ্বাসের সঙ্গে কথা হচ্ছিল স্কুলের পঠনপাঠন নিয়ে। তিনি বললেন, “নাকতলা স্কুল আগের মতোই এগিয়ে চলেছে। ২০০১ সালে যখন নাকতলা হাই স্কুলে যোগ দিই, সেই বছরটা ছিল এই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্য। সেই মাহেন্দ্রক্ষণে আমি এই স্কুলে শিক্ষকতা করতে ঢুকে আজ পর্যন্ত অনেক কিছুই দেখলাম। যুগের সঙ্গে যেমন কিছু বিষয়ের পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী, সেভাবে বেশ কিছু পরিবর্তন এই স্কুলে হয়েছে। তার মধ্যে কিছুটা ভালোও যেমন আছে, মন্দও আছে। তবে এই স্কুলে কাজ করতে এসে যেটা সবচেয়ে বেশি অনুভব করি সেটা হল স্কুলের ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সম্পর্ক, সেটা আজও অটুট। এছাড়া ভালো খবর হলো, ২০২২-এর উচ্চমাধ্যমিকে নাকতলা হাই স্কুলের এক ছাত্র ৪৪৭ নম্বর আর মাধ্যমিকে এক ছাত্র ৬৬৭ নম্বর পেয়ে পাস করেছে। এছাড়া স্কুল চলছে তার নিজের ছন্দে।”
___________________________
তথ্য সূত্র: প্রণব গাঙ্গুলি, শিক্ষক, নাকতলা হাইস্কুল
প্রীতিময় চক্রবর্তী, প্রাক্তন ছাত্র, নাকতলা হাই স্কুল
অভীজিৎ চক্রবর্তী, প্রাক্তন ছাত্র, নাকতলা হাইস্কুল
শুভ বিশ্বাস, শিক্ষক, নাকতলা হাই স্কুল
সমীর আইচ, প্রাক্তন ছাত্র, নাকতলা হাই স্কুল
ছবি: সংগৃহীত
*কলকাতা, শহরতলি বা জেলার কোনও না কোনও স্কুলের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে গর্বের ইতিহাস রয়েছে, রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বুনিয়াদি গল্প। এবার সেদিকেই ফিরে তাকিয়ে চলছে নতুন ধারাবাহিক ‘আমাদের ইস্কুল’। সমস্ত পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন। চোখ রাখুন প্রতি বুধবার সন্ধে ৬টায়, শুধুমাত্র বঙ্গদর্শনে।