No Image

   

00:00
00:00
Volume

 0 Songs

    ডাক্তারি এবং অভিনয় – এক দশক ধরে সমানতালে দুটোই চালিয়ে যাচ্ছেন কিঞ্জল নন্দ

    ডাক্তারি এবং অভিনয় – এক দশক ধরে সমানতালে দুটোই চালিয়ে যাচ্ছেন কিঞ্জল নন্দ

    শুনতে একটু অবাক লাগলেও পেশা হিসাবে ডাক্তারি এবং অভিনয় দুটোকেই বেছে নিয়েছেন কিঞ্জল নন্দ। তিনি মনে করেন, দুটোই আসলে শিল্পের এপিঠ ওপিঠ। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করে যাওয়া আসলে সমস্ত পেশাদারিত্বেই প্রয়োজন। ২০১০ সালে ডাক্তারিতে সুযোগ পান পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার ছেলে কিঞ্জল। বাড়ির ঠিকানা আরও বিশদে বললে জানা যাবে, এগরা থেকে পাঁচ কিলোমিটার ভিতরে এরেন্ডা নামের এক গ্রামে তাঁর আসল বাড়ি। বর্তমানে নিযুক্ত রয়েছেন টাটা মেডিক্যাল সেন্টারে। পাশাপাশি প্রায় ১৫ বছর ধরে থিয়েটার করে চলেছেন। কলকাতা শহরে পাকাপাকিভাবে থিয়েটার শুরু হয় ২০০৯ সাল থেকে। সাম্প্রতিক সময়ের বহু উল্লেখযোগ্য প্রযোজনা, যেমন- ‘ঘোড়ামুখো পালা’ (কথাকৃতি), ‘এবং অন্ধকার’ (বছর কুড়ি পর), ‘অব্যক্ত’ (রংরূপ), ‘রক্তকল্যাণ’ (রংরূপ), ‘কাল্পনিক বাস্তব’ (সংস্তব), ‘কোড রেড’ (প্রজেক্ট প্রমিথিউস) ইত্যাদি। শুধুমাত্র থিয়েটারই নয়, চলচ্চিত্রেও পা রেখেছেন কিঞ্জল। বাংলা তথা ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রাণপুরুষ হীরালাল সেনের বায়োপিকে মুখ্য অর্থাৎ হীরালাল চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ২০১৮ সালে এই ছবিটি কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়। যার পরিচালক অরুণ রায়।  ডাক্তারি থেকে থিয়েটার – এই জার্নিটা কেমন? 

    কিঞ্জলের কাছে অভিনয়ের সংজ্ঞাটি ঠিক কেমন, ডাক্তারি এবং অভিনয় – দুই পেশা পাশাপাশি চালিয়ে যাওয়ার দ্বন্দ্ব ও আরাম, এমনকি ডাক্তারদের উপর নিগ্রহের মতো ঘটনা – সবকিছু নিয়েই অকপট অভিনেতা কিঞ্জল নন্দ। আড্ডা দিলেন বঙ্গদর্শনের সঙ্গে।

    এই বাংলায় ছড়িয়ে থাকা তরুণ শিল্পীদের নিজের কথা বলার নিজস্ব ফোরাম ‘ইয়ং বেঙ্গল’ (Young Bengal)। তাঁরা নিজেরাই বলবেন তাঁদের জার্নির গল্প। উঠে আসবে নানা ভাবনা, নানা বিস্ময়।
    *তরুণ শিল্পীদের জানানো হচ্ছে, আপনারা যদি আপনার কর্মকাণ্ডের দিক বঙ্গদর্শনের মাধ্যমে তুলে ধরতে চান, তাহলে ইমেল মারফত যোগাযোগ করতে পারেন- sumansadhu.bongodorshon@gmail.com 

    বঙ্গদর্শনের সপ্তাহের বাছাই করা ফিচার আপনার ইনবক্সে পেতে

    @