0 Songs
সুকল্প চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৮০ সালে, কলকাতায়। দেশের বাড়ি হুগলির তারকেশ্বরে দামোদরের তিরে, খুশিগঞ্জ গ্রামে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে স্নাতকোত্তর। প্রথমে পেশা ছিল শিক্ষকতা, বর্তমানে সাংবাদিকতা। প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ দুটি- ‘মিথচোর’ এবং ‘আমি আর আদিনাথ’ এছাড়া রয়েছে একটি গদ্যের বই ‘আত্মহত্যার পাঠক’। ভূমেন্দ্র গুহ-র সঙ্গে যৌথ ভাবে সম্পাদনা করেছেন ‘সঞ্জয় ভট্টাচার্য কথা সমগ্র ১’।
তিনি মরে প্রমাণ করেছিলেন কেবল পার্টির নয়, তিনি ছিলেন অগণিত বাংলাভাষাভাষীর লেখক
সুন্দরের হাতে বিধাতার তুলে দেওয়া রক্ত তুলির আঁচড়ে রচিত হল সাঁওতালি দৃশ্যকাব্য
আপনি তো আমার সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন না, সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন আধুনিক বাংলা গানের একজন গোলামের
এদের ভাষাকে আমি বলব ক্যালেন্ডারের হিন্দুত্ব। হিন্দু ধর্ম সংস্কৃতি ইত্যাদির সঙ্গে এদের কোনও পরিচয় নেই।
গুলজারের ‘পান্তাভাতে’ এক আশ্চর্য স্মৃতিচিত্রণ
সমস্যা হচ্ছে ইতিহাসতো বড়বাজারের গদি নয় যে সেখান থেকে বাঙালির মেজাজ ও রুচির খানিক রাশ ধরা যাবে
সচেতনভাবে প্রায় চিকিৎসাহীন থেকে মৃত্যুকে চোখ রাঙিয়ে ছিলেন ভূমেন্দ্র
কিন্তু তাঁর আছে দু-দুবার মৃত্যুর পরেও বেঁচে থাকার অধিকার, এরপর মরলে খেলা শেষ
জীবনের সীমানার ভিতরে মৃত্যুর অনিবার্যতাকে উপলব্ধি করাই সার্থক মানব জনম
বহুস্তরীয় দৃশ্য তৈরি করতে নিপুণ মেধায় টাইম আর স্পেসকে ভাঙচুর করেছেন পরিচালক
তুমি একটি গ্লো...বাল। বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে বিশ্বের বিদ্যা লয় করে এসে গ্লো করচ
রাজ্যের সব স্কুলে বাংলা পড়ানো আবশ্যিক করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। লড়াই কিন্তু এখনও অনেক বাকি
এক সূত্রে বাঁধা গণিতের কবি ও বিশ্বকবি। কী তাঁদের মিলিয়ে দিল ২৫শে বৈশাখে?
আপনি তো আমার সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন না, সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন আধুনিক বাংলা গানের একজন গোলামের
মা বলত, ওর বাঁশি শুনতে শুনতে ডালে ফোড়ন দিতে ভুলে যাই
কতটা নৈঃশব্দের ঘোর, কতটা আলো ছিল, উত্তাপ ছিল, সময়ের প্রহরীরা কিভাবে পুড়িয়েছে তাঁকে? প্রশ্নগুলো চেনা, আর উত্তর ‘সামান্য এলিজি’
শিল্পকে ভোগে পাঠানোর পাশাপাশি কোটি কোটি মানুষ কী খাবেন এখন তা ঠিক ক’রে দিচ্ছে জ্যাঠামশায়ের গো-রক্ষক বাহিনী
এখন অনেক রাত। ঘরে ফেরার আর কি কোনও রাস্তা আছে?
দেশভাগের পর লেখকের বাবা এ পাড়ে খড়গপুরের ইন্দা অঞ্চলের একটি স্কুলের দায়িত্ব নিয়েছেন
শৈশব এবং কৈশোরে বন্ধুত্বের পরিধি যখন সবে মাত্র ডানা মেলতে শুরু করে তখন ফ্রান্সিস পাঠকের কাছে ‘অখণ্ড দোস্তির’ দৃষ্টান্ত হয়ে ওঠে
সুকল্প চট্টোপাধ্যায়ের পাঁচটি কবিতা সংঙ্কলন
ডবল হাফে স্মিত চুমুক দিয়ে চারপাশ খুব সতর্ক দৃষ্টিতে দেখে নিয়ে খুড়োর কানে কানে বলি, রক্তিমকে মনে আছে?